নেত্রকোণার কেন্দুয়ায় ভাই-ভাতিজার গ্যাঁড়াকলে পরে ১২০ শতক রোরো জমি আবাদ করেও পানির অভাবে দিশেহারা আলী উছমান । বোরো আবাদের মৌসুম প্রায় শেষ হওয়ার প্রান্তে চলে গেলেও দ্বারে দ্বারে ঘুরে জমিগুলোতে পানি দিতে পারছেন না তিনি।
এই অমানবিক ঘটনাটি উপজেলার বলাইশিমুল ইউনিয়নের বর্শিউড়া গ্রামে ঘটেছে। নিরুপায় হয়ে কেন্দুয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি বরাবর রিখিত অভিযোগ দাখিল করেন ৮ফেব্রুয়ারী ২০২১ইং তারিখে।
অভিযোগ সুত্রে জানা যায়,একটি কু-চক্রী মহলের সাথে আতাত করে তার পরিবারের ওপর দীর্ঘদিন ধরে অত্যাচার-অবিচার চালিয়ে আসছেন।
আলী উছমানের ছোট ভাইযের সাথে কথা হলে জানা যায় যে,লুত মিয়া ও রাশিদ মিয়ার পানি নিস্কাসনের ডেনের পাইপ কে বা কারা কেটে পেলে তা না জেনেই আমাদের পরিবারের ছোট বাচ্চাদের মারধর করে, এ ব্যাপারে আমার পিতা বাচ্চাদের কেন মারধর করল তা জিজ্ঞেস করলে আমার পিতা মাতাকেও বেরধক মারফিট করে।তারই জের ধরে পরে আবার উভয় পক্ষে ঝগড়া হয় ও মামলা দায়ের করা হয়েছে।
কেন্দুয়া থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পানির ব্যাবস্থা করে দিলেও অধ্যাবতি জমিতে পানি না দেওয়ায় জমি ফেটে চৌচির হয়ে যাচ্ছে। টমেটো, লাউ,শিম ও কাঁচা মরিচ ক্ষেতের একই দশা।বর্শিউড়া গ্রামের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অনেকেই বলেন লুত মিয়া রাশিদ গংরার ভয়ে কেউ মুখ খুলতে সাহস পায়না।প্রসাশনও তাদের পক্ষে কাজ করছে বলে আলী উছমান গংদের মন্তব্য।
আপনার মতামত এখানে লিখুন