“রক্ত দিয়েই যদি স্বাধীনতার মূল্য নিরূপণ করা হয় তাহলে, বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েগেছে। এক সাগর রক্তের বিনিময়ে এমন স্বাধীনতা অর্জন পৃথিবীর কয়টা দেশ ও জাতি পারছে আমার জানা নেই, যার মহাননেতা
বিস্তারিত...
শেখ হাসিনা সরকারের ভাবমূর্তি সমুজ্জ্বল হতে পারতো, যদি না কতিপয় গণপ্রতিনিধি নামধারী কুলাঙ্গারের উত্থান না ঘটতো। মহামারী, দূর্যোগময় প্রতিটি সংকটে প্রধানমন্ত্রীর সুদক্ষ নেতৃত্বের প্রতি জনগণের নাভিশ্বাস উঠেনি। বরং উন্নয়নে অবিস্মরণীয়
পাকিস্তানের জনক কায়েদ-ই-আযম মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ। তাঁর জীবনই সংগ্রামগাঁথা। সত্যি তা যেন বিচিত্র উপাখ্যান। কখনো উদারমনস্ক জাতীয়তাবাদী ও অসাম্প্রদায়িক চেতনার অগ্রদূত। আবার কখনো মনুষ্যহীন নিষ্ঠুর ধর্মান্ধ সাম্প্রদায়িক। যদিও মাথা পরিহিত
একাত্তরের যুদ্ধকালীন শেখ মুজিবের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত রাষ্ট্রদ্রোহী মামলার অভিযোগপত্র ও পাকিস্তান প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খানের ভাষণগুলোই বলে দেয়, যুদ্ধের প্রতিপক্ষ এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক কে? প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়ার রেডিও-টেলিভিশনে দেয়া ভাষণসমূহ এবং
ভোর তখন ছ’টা। ফজরের নামাজ আদায় করে বিছানায় গড়াগড়ি। চোখে ঘুম ঘুম ভাব, ঝনঝন শব্দে বেজে উঠে বেডের পাশে থাকা টেলিফোন। সাতসকালে ক্রিংক্রিং শব্দ মনে বিরক্তিকর ঠেকলেও ফোনটা রিসিভ হলো।